মালয়েশিয়া ভিসা কবে খুলবে ২০২৩ এবং মালয়েশিয়া কাজের বেতন কত

মালয়েশিয়া ভিসা কবে খুলবে ২০২৩ এবং মালয়েশিয়া কাজের বেতন কত মালয়েশিয়া ভিসা প্রাইস মালয়েশিয়া কোম্পানি ভিসা মালয়েশিয়া কোন ভিসা ভালো মালয়েশিয়া মেডিকেল কবে খুলবে মালয়েশিয়া ফ্যাক্টরি ভিসা মালয়েশিয়া ফ্রি ভিসা মালয়েশিয়া ভিসা আবেদন মালয়েশিয়া ওয়ার্ক ভিসা ফর বাংলাদেশী 2023

^এর বিস্তারিত তথ্য জানুন >

দীর্ঘ সাড়ে তিন বছর পর আবার খুলে গেছে বহুল প্রত্যাশিত মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার । কারা কারা যেতে পারবে এ স্পেশাল মালয়েশিয়ার ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় মালয়েশিয়ার ভিসা কবে খুলবে । মালয়েশিয়া যেতে কত টাকা খরচ হবে ।

  • ১. মালয়েশিয়া ভিসা কবে খুলবে ?
  • ২. মালয়েশিয়ায় কি কি কাজ রয়েছে ?
  • ৩. বাংলাদেশ থেকে মালয়েশিয়া শ্রমিক নিবে কিভাবে ?
  • ৪. মালয়েশিয়ায় কারা কারা যেতে পারবে ?
  • ৫. মালয়েশিয়ায় যেতে কি কি যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা থাকতে হবে ?
  • ৬. মালয়েশিয়া কাজের বেতন কত ?
  • ৭. মালয়েশিয়ার ভিসার খরচ কত টাকা ?
  • ৮. মালয়েশিয়ার ভিসা কত দিনের জন্য হবে ?

১. মালয়েশিয়া ভিসা কবে খুলবে ?

= দীর্ঘ দিন ধরে অনেকেই মালয়েশিয়ার ভিসার জন্য অপেক্ষা করে আছে । তারই ফলস্বরূপ অবশেষে তিন বছর পর মালয়েশিয়ার ভিসা বাংলাদেশী কর্মীদের জন্য খুলছে । ১৯ শে ডিসেম্বর ২০২১ মালয়েশিয়ার সরকারের সাথে বাংলাদেশের সাথে বাংলাদেশের সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষর হয় । অর্থাৎ ১৯শে ডিসেম্বর ২০২১ মালয়েশিয়ার ভিসা খুলে গেল ৷

বাংলাদেশ এবং মালয়েশিয়ার মধ্যে যে দীর্ঘ সময় ধরে শ্রমিক নেওয়ার অবৈধ সিন্ডিকেট আছে । এটাকে বন্ধ করার জন্য তৎকালীন মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী মাহাথির মোহাম্মদ বিগত তিন বছর ধরে বাংলাদেশ থেকে লোক নেওয়া পুরোপুরি ভাবে বন্ধ করে দিয়েছিলেন । এমনকি মালয়েশিয়াতে অবস্থানরত অবৈধ বাংলাদেশি যাদের কোন কার্ড নেই তাদেরকে ধরে ধরে ফেরত পাঠিয়ে দিয়েছিলেন । তাহলে কেন এখন মালয়েশিয়া সরকার বাংলাদেশীদের প্রতি দয়া দেখিয়ে মালয়েশিয়ার ভিসা খুলে দিল ?

এর প্রধান কারণ হচ্ছে মালয়েশিয়াতে বর্তমানে দক্ষ জনবলের খুবই অভাব । তাই তাদের দেশে এখন প্রচুর দক্ষ জনবল প্রয়োজন । এজন্য তারা এখন বাংলাদেশ থেকে লোক নেওয়া শুরু করেছে । ফলে মালয়েশিয়া কাজের ওয়ার্ক পারমিট ভিসা খুলে দিয়েছে । চলুন দেখে নিই কি কি ক্ষেত্রে মালয়েশিয়া থেকে বাংলাদেশে লোক নিবে ।

২. মালয়েশিয়ায় কি কি কাজ রয়েছে ?

কৃষি ক্ষেত্র :-

এই কথাটা বেশির ভাগ মানুষই জানে যে, মালয়েশিয়াতে পাম গাছ থেকে প্রচুর ফলন হয় । আর পাম গাছ থেকে পাম অয়েল উৎপন্ন হয় । এক্ষেত্রে প্রচুর সংখ্যক এক্সপেরিয়েন্স লোক দরকার ।

নির্মাণ শ্রমিক :-

মালয়েশিয়ায় যে ওদের ইনফ্রাস্ট্রাকচার ডেভেলপমেন্ট এর কাজ রয়েছে সেখানে নির্মাণ শ্রমিকদের প্রচুর চাহিদা রয়েছে ।

বিভিন্ন সেবামূলক ক্ষেত্রে কর্মী নিয়োগ :-

মালয়েশিয়ায় যেই সেবামূলক কাজগুলো রয়েছে সেগুলো হলো যেমন হোটেল, রিসোর্ট রয়েছে সেখানে প্রচুর পরিমাণে লোক নিচ্ছে । কারণ দীর্ঘ দুই বছর করোনাকালরন দুর্যোগের সময় তাদের যে ক্ষতিটা হয়েছে এটাকে কাটিয়ে তোলার জন্য হোটেল রিসোর্ট ব্যবসা গুলোতে বর্তমানে চাঙ্গা ভাব বিরাজ করতেছে । তাই এ কাজগুলোতে অবশ্যই এক্সপেরিয়েন্স লোক দরকার । পাশাপাশি তাদের গৃহকর্মী ও দরকার হয় । বিশেষ করে মহিলা গৃহকর্মী মালয়েশিয়াতে দরকার ।

এই সেক্টর গুলোতে বাংলাদেশ থেকে প্রচুর পরিমাণে শ্রমিক ২০২২ সালে মালয়েশিয়াতে নেবে ।

কিছুদিন আগে মালয়েশিয়ার মানবসম্পদমন্ত্রী একটি আইন পাস করেছে । যেখানে বলা হয়েছে যে, “তারা বাংলাদেশ থেকে ২০২২ সালের উপরের যে সেক্টর গুলো আলোচনা করেছেন সেগুলোতে প্রচুর কর্মী নিয়োগ দেবে” । আর এই কাজটা তারা খুব শিগ্রই করবে অর্থাৎ সালের শুরুর দিকেই ।

৩. বাংলাদেশ থেকে মালয়েশিয়া শ্রমিক নিবে কিভাবে ?

= মালয়েশিয়া এবং বাংলাদেশের মধ্যে একটা সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষর হবে, যেটাকে বলে G2G । এই G2G এর ভিত্তিতে মালয়েশিয়া বাংলাদেশ থেকে লোক নিবে ।

G2G কি ?

= G2G হচ্ছে ( Government to Government ) এখানে কোন ব্যক্তির বিশেষের যুক্ত হওয়ার সম্ভাবনা নেই । মালয়েশিয়ান গভারমেন্ট এবং বাংলাদেশ গভারমেন্ট তারা যৌথভাবে মালয়েশিয়া শ্রমিক নিয়োগ দিবে ।

৪. মালয়েশিয়ায় কারা কারা যেতে পারবে ?

অনেকে বলতে পারেন যে, মালয়েশিয়ার ভিসা খুলে দিলে মালয়েশিয়া কে কে যেতে পারবে । উত্তর হচ্ছে মালয়েশিয়ায় আমি আপনি সবাই যেতে পারবে বর্তমানে এই ভিসাটাতে ।

আপনারা জানেন যে ইউরোপীয় কান্ট্রিতে যেতে হলে ন্যূনতম এইচএসসি পাস লাগে । কিন্তু মালয়েশিয়া সরকার বলেছে বলে দিয়েছে যে, আপনি মাত্র অষ্টম পাস হলে মালয়েশিয়ায় যেতে পারবেন অর্থাৎ বাংলাদেশে যারা অষ্টম শ্রেণী পাস করেছে তারা এই সার্টিফিকেট দেখালেই বাংলাদেশে যে দুটি সংস্থা রয়েছে BMET এবং BOESL এই দুটি সংস্থা তাদেরকে দুই তিন মাস ট্রেনিং দিয়ে উপযুক্ত করে তারপর পাঠাবে ।

পাশাপাশি উপরে যেই সেক্টরগুলো আমি আলোচনা করলাম এগুলোর উপর আপনাদের যদি কারো এক্সপেরিয়েন্স থেকে থাকে তাহলে আপনার আর এক্সটা ট্রেনিং এর দরকার হবে না । সেই এক্সপেরিয়েন্স সার্টিফিকেট দিয়ে আপনারা যথাসময়ে রেজিষ্ট্রেশন করে মালয়েশিয়া যেতে পারবেন ।

৬. মালয়েশিয়া কাজের বেতন কত ?

= প্রবাসী কল্যাণমন্ত্রী ইমরান আহমেদ এর ঘোষণা অনুযায়ী শীগ্রই মালয়েশিয়াতে সর্বনিম্ন কাজের বেতন হিসেবে নির্ধারণ করা হবে ১ হাজার ২০০ রিঙ্গিত যা বাংলাদেশী টাকায় প্রায় ২৪ হাজার ৪২০ টাকার সমপরিমাণ ।

মালয়েশিয়া জব ভিসা বা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা দিয়ে যে কাজ করতে যাবেন এটার শুরু সেলারি বাংলাদেশী টাকা দিয়ে ২৪০০০ দিয়ে শুরু হবে । এরপর আপনার এক্সপেরিয়েন্স এর উপর ভিত্তি করে এটা ৫০ থেকে ৬০ হাজার পযর্ন্ত হতে পারে ।

মনে রাখবেন একজন নির্মাণ শ্রমিকের বেতন এবং একজন হোটেল – রেস্টুডেন্ট শ্রমিকের বেতন কিন্তু যেখানে সমান হবে না । কাজের ভিত্তিতে বেতনের যে পার্থক্য হবে সেটা হয়তো আপনারা নিজেরাই আন্দাজ করতে পারছেন ।

৭. মালয়েশিয়ার ভিসার খরচ কত টাকা ?

ক. মালয়েশিয়ার ভিসার খরচ কত ?

সবার মনে সবচেয়ে বড় যে প্রশ্নটি আসছে সেটা হচ্ছে মালয়েশিয়া যাওয়ার ভিসার খরচ কত । মালয়েশিয়া যাওয়ার ভিসার খরচ অর্থাৎ পাসপোর্ট তৈরি করা থেকে শুরু করে মালয়েশিয়ার পৌঁছানো পর্যন্ত টোটাল দায়িত্বটা কিন্তু বাংলাদেশ সরকারের । তাই মালয়েশিয়া যাওয়ার টোটাল খরচ পাসপোর্ট তৈরি করা থেকে মালয়েশিয়ায় পৌঁছানো পর্যন্ত খরচ হবে মাত্র ৩০ হাজার টাকা । চমকে গেলেন তো! ওয়েলস এবং বিএমইসির মাধ্যমে রেজিস্ট্রেশন করা, ফিংগার দেওয়া, মেডিকেল করা ট্রেনিং এবং আপনার পাসপোর্ট খরচ ৩০ হাজার টাকার মধ্যে পড়ে ।

এখন অনেকেই প্রশ্ন করে থাকবে যে, মালয়েশিয়া যাওয়ার প্লেনের ভাড়া তো ৩০ হাজার থেকে ৩৫ হাজার টাকা । তাহলে তো এই সবকিছু মিলে আপনি ৩০ হাজার টাকা কিভাবে বলতেছেন ?

উত্তরে বলব মালয়েশিয়ায় বর্তমানে বিভিন্ন সেক্টরে প্রচুর পরিমাণের মানুষ দরকার । অর্থাৎ খোদ মালয়েশিয়ান সরকার আপনাকে প্লেন ভাড়া দিয়ে নিয়ে যাবে! যখন G2G মাধ্যমে বিদেশে যাওয়া আসা করে তখন আর আপনাকে প্লেন ভাড়া করে যাইতে হবে না । তারাই আপনাকে আপনার প্লেন ভাড়া দিয়ে তাদের দেশে নিয়ে যাবে ।

খ. মালয়েশিয়া যেতে কত টাকা লাগে ?

আবার আপনি যদি ব্যক্তিগত কাজে বা অন্য মালয়েশিয়ায় যেতে চান তাহলে আপনার টিকেট কেটে নিজের টাকায় যেতে হবে ৷ এক্ষেত্রে এয়ার লাইসেন্স ভিন্নতার কারণে টিকেটের মূল্য বিভিন্ন রকম হয়ে থাকে । ঢাকা থেকে মালয়েশিয়া যেতে টিকেট কাটতে হবে এয়ার এশিয়া, বাংলাদেশ বিমান ইউ এস-বাংলা ইউনাইটেড এয়ার, রিজেন্ট এয়ারওয়েজ ও মালয়েশিয়াযন এয়ার লাইসেন্স । সময়ভেদে টিকেটের দাম কম-বেশি হয় ।

যাওয়া-আসার টিকেট মিলিয়ে ইউনাইটেড এয়ার ও রিজেন্ট এয়ারওয়েজে টিকেটের দাম পড়বে ২২ হাজার ৫শ থেকে ২৬ হাজার টাকা ৷ বাংলাদেশ বিমানের টিকিট পাবেন ২৪ হাজার ৫শ থেকে ৩০ হাজার টাকায় ।

মালয়েশিয়ান এয়ারের টিকেটের মূল্য একটু বেশি পড়বে । মালয়েশিয়ান এয়ারে গেলে আপনাকে ২৭ হাজার থেকে ৩৬ হাজার ৫০০শ টাকা পর্যন্ত গুন্তে হতে পারে । ঢাকা থেকে কুয়ালালামপুর পৌঁছাতে সময় লাগবে সাড়ে তিন ঘন্টা । বাংলাদেশের সঙ্গে মালয়েশিয়ার সময়ের পার্থক্য ২ ঘন্টা । তাই গভীর রাতে এয়ারপোর্টে পৌঁছনোর ঝামেলা এড়াতে বিমানে রওনা দেওয়াই উত্তম ৷

৮. মালয়েশিয়ার ভিসা কত দিনের জন্য হবে ?

= মালয়েশিয়ার ওয়ার্ক পারমিট ভিসা প্রথম অবস্থায় দুই বছরের জন্য হবে পরবর্তীতে আপনার কাজ পরিবর্তন করেন বা মালিকানা পরিবর্তন করে আর থাকতে পারবেন তখন আপনাকে বিষয়টা এক্সচেঞ্জ করে নিতে হবে অর্থাৎ বাড়িয়ে নিতে হবে ।

ক. মালয়েশিয়া ভিসা কবে থেকে শুরু হবে ?

= মালয়েশিয়া ভিসা কবে শুরু হবে । বাংলাদেশের সাথে মালয়েশিয়ার সমঝোতা স্বাক্ষর হবে 2022 সালে ফেব্রুয়ারি অথবা মার্চ মাসের দিকে । এখানে কিছু আমলাতান্ত্রিক বিষয় আছে এগুলো যখন কমপ্লিট হয়ে যাবে তখনি মালয়েশিয়ার ভিসা চালু হয়ে যাবে ।

আশা করছি এরপরে দুই থেকে তিন মাসের মধ্যেই যখন সব কাজের প্রসেসগুলো শেষ হয়ে যাবে তখনই মালয়েশিয়া যাওয়ার প্রক্রিয়া শুরু হয়ে যাবে ৷

তাই যাদের পাসপোর্ট নেই তারা এখনই পাসপোর্ট করে ফেলুন । কারণ এখন সবাইকে সরকারি ই-পাসপোর্ট বা ইলেকট্রনিক পাসপোর্ট দিচ্ছে । আপনার পাসপোর্টটা হয়ে গেলে আমাদের এই ওয়েবসাইটে চোখ রাখবেন পরবর্তীতে আমরা আরো ‘মালয়েশিয়া ভিসা কবে খুলবে ২০২২’ মালয়েশিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা এবং মালয়েশিয়া কাজের ভিসা সম্পর্কে যাবতীয় আপডেট দিব ।

আমরা আমাদের ওয়েবসাইট নিয়মিত মালয়েশিয়া ভিসা ২০২২ নিয়ে আপডেট দিব তখন আপনার ঢাকায় অবস্থিত রিক্রুটিং এজেন্সি আছে বা বাংলাদেশ সরকারের যে সংস্থা আছে সেখানে গিয়ে যোগাযোগ করার মাধ্যম উপযুক্ত প্রসেস এর মাধ্যমে যখন আপনাদের রেজিষ্ট্রেশন কমপ্লিট করবেন তখন আপনার এলিজেবল হয়ে সরাসরি মালয়েশিয়া দেওয়ার যোগ্যতা লাভ করবেন ।

মালয়েশিয়া ভিসা প্রাইস

বন্ধুরা যেহেতু ২০২২ সালে মালয়েশিয়া ভিসার দাম দুই থেকে তিন লক্ষ টাকা হয়তো বা অনেকে এর অধিকো নিয়ে থাকে তবে ২০২৩ সালে যদি আপনি মালয়েশিয়া যেতে চান তাহলে আপনাকে হয়তো আরো বেশি টাকা গুনতে হতে পারে তাই আমি বলব আপনি যদি আসলেই মালয়েশিয়া যেতে চান তাহলে অবশ্যই ২০২২ সালের মধ্যে যাওয়ার চেষ্টা করবেন।

মালয়েশিয়া কোম্পানি ভিসা

আপনি যদি মালয়েশিয়া ফ্যাক্টরি ভিসা নিয়ে যেতে চান। তাহলে খরচ আনুমানিক প্রায় ছয় লক্ষ টাকা পড়বে। আবার যদি মালয়েশিয়া কোম্পানি ভিসা নিয়ে যেতে চান, তাহলে আনুমানিক ৭ লক্ষ টাকা লাগবে। আবার ছাড়া মালয়েশিয়া ভ্রমণ করার জন্য যায় তাদের খরচ তিন থেকে চার লক্ষ টাকার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে।

মালয়েশিয়া কোন ভিসা ভালো

মালয়েশিয়ায়  প্রিমিয়াম ভিসা

মালয়েশিয়া ফ্যাক্টরি ভিসা

মালয়েশিয়া ফ্যাক্টরি ভিসা জন্য আবেদন করতে হলে আপনাকে অবশ্যই ছয় মাসের একটি ভ্যালি পাসপোর্ট থাকতে হবে পাশাপাশি আপনাকে অন্যান্য কাজের দক্ষতা অর্জন করেছেন এই কাজের একটি সার্টিফিকেট থাকতে হবে তাহলে আপনি মালয়েশিয়া ফ্যাক্টরি ভিসা জন্য আবেদন করতে পারবেন

মালয়েশিয়া ওয়ার্ক ভিসা ফর বাংলাদেশী

যোগ্যতা মালয়েশিয়ায় কাজের ভিসার জন্য যোগ্য হতে, প্রার্থীকে অবশ্যই নিম্নলিখিত মানদণ্ডগুলি পূরণ করতে হবে: আবেদনকারীর অবশ্যই একটি বৈধ পাসপোর্ট থাকতে হবে পাসপোর্টের কমপক্ষে 18 মাসের মেয়াদ থাকতে হবে ওয়ার্ক পারমিটের জন্য আবেদনকারী বিদেশী নাগরিকের বয়স 27 বছর এবং তার বেশি হতে হবে (আইটি সেক্টরে ব্যতিক্রম,

Advertisement
Advertisement

Leave a Comment