সুদবিহীন লোন | সুদমুক্ত ঋণ কোথায় পাওয়া যায়

সুদবিহীন লোন | সুদমুক্ত ঋণ কোথায় পাওয়া যায় কর্জে হাসানা বা সুদবিহীন লোন এমন একটি লোন যেখানে ঋণদাতা গ্রহী থাকে কোন সুধা অযোগ্য তথ্য প্রদান করে না। লোন সাধারণত ধন্যবাদ বিশ্বাসের ভিত্তিতে প্রদান করা হয় ইসলামের সুদকে হারাম নিষিদ্ধ করা হয়েছে যার কারণে ইসলাম ধর্ম এবং নেওয়ার চেষ্টা করে থাকেন।

সুদ বিহিন লোনের সুবিধা

  • ঋণের পরিমাণ কম হয়
  • ঋণ পরিশোধ করা সহজ হয়
  • ঋণ পরিষদের কোন অতিরিক্ত অর্থ হয় না।

সুদ বিহীন লুনের অসুবিধা সমূহ

  • সুদের পরিবতে অন্য কোন বিনিময় বিধান থাকতে পারে
  • সুদবিহীন লোন পেতে কঠিন হতে পারে।

সুদবিহীন লোন নেওয়ার জন্য কিছু বিষয় খেয়াল রাখতে হবে

  • ঋণের উদ্দেশ্য ভালো হতে হবে
  • ঋণ পরিমাণ এবং মেয়াদ নির্ধারণ করতে হবে
  • ঋণ পরিষদের শর্তাবলী ভালোভাবে বুঝতে হবে।

বাংলাদেশের লোন প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান কোনগুলো

  • ইসলামী ব্যাংক
  • ইসলামী উন্নয়ন ব্যাংক
  • বাংলাদেশ হাউজ বিল্ডিং ফাইন্যান্স কর্পোরেশন
  • সরকারি কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক

এছাড়াও বিভিন্ন দাতব্য সংস্থা এবং সামাজিক কিছু সংগঠন শুদ্ধি লোন প্রদান করে থাকে।

সুদবিহীন লোনের সুবিধা

শুধু লোনের অনেক সুবিধা রয়েছে চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক শুদ্দিন লোন এর কি কি সুবিধা রয়েছে।

ঋণের পরিমাণ কম হয় সুদ বিহীন লুনের ক্ষেত্রে ঋণের পরিমাণ সবসময় কম থাকে আর এই ঋণের পরিমাণ কম হয় বলে সবাই নিতে চায়।

ঋণ পরিশোধ করা সহজ হয় সুদবিহীন লুনের সুদের পরিমাণ কম হয় ঋণ পরিশোধ করা অনেক সহজ হয়ে থাকে।

ঋণ পরিষদের কোন অতিরিক্ত অর্থ খরচ হয় না সুদ বিহীন ঋণের ক্ষেত্রে সুদের পরিমাণ থাকে না তাই ঋণ পরিশোধের ক্ষেত্রে কোন অতিরিক্ত খরচ হয় না।

সুদবিহীন লুনের অসুবিধা সমূহ

সুদবিহীন লুনের যেরকম সুবিধা রয়েছে তেমন তার অসুবিধা রয়েছে চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক কি কি অসুবিধা রয়েছে।

সুদের পরিবর্তে অন্য কোন বিনিময় বিধান থাকতে পারে সুদবিহীন নূনের সুদের পরিবর্তন অন্য কোন বিনিময় বিধান থাকতে পারে যেমন এই ঋণ গ্রহী তারা ঋণ পরিষদের কোন সম্পত্তি বা সেবা প্রদান করতে পারে।

লোন পেতে কঠিন হতে পারে সুদবির লোন পেতে অনেক কঠিন হতে পারে কারণ সুদ বিন লোন প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলো ঋণ প্রদানের ক্ষেত্রে কঠোর শর্তাবলী থাকে যেগুলো মানা সম্ভব হয় না।

সুদ বিহীন লোন নেওয়ার ক্ষেত্রে কোন বিষয়গুলো খেয়াল রাখতে হবে।

সুদ বিন লোন নেওয়ার ক্ষেত্রে অনেক বিষয় খেয়াল রাখতে হবে চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক কি কি বিষয় খেয়াল রাখতে হবে সেগুলো……

ঋণ নেওয়ার উদ্দেশ্য ভালো হতে হবে ঋণ নেওয়ার উদ্দেশ্য একদম পরিষ্কার হতে হবে যেমন ঋণ ব্যবসায় বিনিয়োগের জন্য নেওয়া ভালো তা থেকে লাভের আশা করা উচিত।

ঋণের পরিমাণ এবং মেয়াদ নির্ধারণ করতে হবে ঋণের পরিমাণ এবং মেয়াদ ভালোভাবে নির্ধারণ করতে হবে দিনের পরিমাণ ঋণগ্রহী তারা আর্থিক অবস্থার সাথে সমুদ্র পূর্ণ হতে হবে।

ঋণ পরিষদের শর্তাবলী ভালো অবস্থা হবে ঋণ পরিশোধের আগে বিভিন্নভাবে সুন্দরভাবে আপনি শর্তাবলীটা পড়ে নেবেন যেমন ঋণের কিছু পরিষদের তারিখ কিস্তির পরিমাণ এবং ঋণ পরিষদের কোন অতিরিক্ত বিধান থাকলে তাও ভালোভাবে বুঝে নিতে হবে।

Advertisement
Advertisement

Leave a Comment